বৃহস্পতিবার

ঢাকা, ১০ অক্টোবর ২০২৪

সর্বশেষ


খবর

সিডস ফর দ্য ফিউচারের আঞ্চলিক পর্বে অংশ নিতে চীনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা

প্রকাশ: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বিকাল ৬:২৬

টেকওয়ার্ল্ড প্রতিবেদক

Card image

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে প্রতিযোগিতাটিতে ১৮৫০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী আবেদন করে। প্রাথমিক পর্বের জন্য আবেদনকারীদের মধ্য থেকে ৫০ জনকে মূল্যায়ন প্রক্রিয়া ও সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে বাছাই করা হয়। 

হুয়াওয়ে সিডস ফর দ্য ফিউচার ২০২৪ বাংলাদেশ-এর ১০ জন বিজয়ী এই প্রতিযোগিতার আঞ্চলিক পর্বে অংশগ্রহণের জন্য চীন সফর শুরু করেছে।

এক সপ্তাহব্যাপী এই প্রোগ্রামে তারা ডিজিটাল ট্যালেন্ট সামিটে অংশগ্রহণের পাশাপাশি চীনের  নানিং, শেনজেন ও ডঙ্গুয়ানে ফাইভজি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), ইন্টারনেট অফ থিংস (আইওটি) ও স্মার্ট সিটির উপর প্রশিক্ষণ পাবে।

বাংলাদেশের এই দলের মধ্যে রয়েছে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি-এর ইইই বিভাগের মোহাম্মদ ফাসিউল আবেদীন খান, কুয়েট-এর সিএসই বিভাগের অর্পা সাহা, বুয়েট-এর ইইই বিভাগের শেখ মুনকাসির আহমেদ রাফীদ, এইউএসটি-এর ইইই বিভাগের মাশফিহা মাহি, এআইইউবি-এর সিএসই বিভাগের মারিয়া নাওয়ার, আইইউটি-এর বিজনেস টেকনোলজি ম্যানেজমেন্ট (বিটিএম) বিভাগের সামিহা মাসুদ, রুয়েট-এর সিএসই বিভাগের তাসফিয়া জান্নাত তাসফি, রুয়েট-এর মেকাট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অভিক মো. ইমতিয়াজ আরেফিন, বিইউপি-এর ফাইন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের কাজী জারিন রহমান এবং আইইউটি-এর ইইই বিভাগের রাইয়ান ইবনে হোসেন।

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া-এর হেড অফ মিডিয়া তানভীর আহমেদ বলেন, “হুয়াওয়ে পরবর্তী প্রজন্মের নেতৃত্বকে ক্ষমতায়ন করতে চায় যাতে তারা বাংলাদেশে প্রযুক্তির রূপান্তর ও উদ্ভাবনের চালিকাশক্তি হতে পারে। গত ১১ বছর ধরে হুয়াওয়ে  সিডস ফর দ্য ফিউচার প্রোগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদেরকে এই সুযোগ দিয়ে আসছে। আমরা দেখতে পাচ্ছি, এই প্রোগ্রামটি শিক্ষার্থীদেরকে নতুন চিন্তা করতে ও নতুন উদ্ভাবন নিয়ে আসতে অনুপ্রেরণা দিচ্ছে। আমি নিশ্চিত যে, আঞ্চলিক পর্বে ১০ শিক্ষার্থী দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জন করে দেশের অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে পারবে।”

এই বছর বাংলাদেশে প্রতিযোগিতাটিতে ১৮৫০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থী আবেদন করে। প্রাথমিক পর্বের জন্য আবেদনকারীদের মধ্য থেকে ৫০ জনকে মূল্যায়ন প্রক্রিয়া ও সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে বাছাই করা হয়। ২০১৪ সালে বাংলাদেশে চালু হওয়ার পর থেকে এই প্রতিযোগিতা তরুণদেরকে আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণার পাশাপাশি বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে জ্ঞান অর্জনের সুযোগ দিয়ে আসছে। সারা বিশ্বে ১৫,০০০-এরও বেশি শিক্ষার্থী এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উপকৃত হয়েছে। 

সংবাদটি পঠিত হয়েছে: ৪৮ বার

এ সম্পর্কিত আরও খবর