৫১ মিনিট আগে
৩ ঘন্টা আগে
১ দিন আগে
ছবি: সংগৃহীত
সেনাবাহিনী এরই মধ্যে ডিএনসিসির নবগঠিত ১৮টি ওয়ার্ডের অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজ করছে। সেনাবাহিনীর দক্ষ লজিস্টিক ও টেকনিক্যাল সহায়তার মাধ্যমে ডিএনসিসি ভবিষ্যতেও অবকাঠামোগত উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে। এছাড়াও ডিএনসিসির ডাটা সেন্টার ম্যানেজমেন্ট, শহরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও যানজট নিরসনে এআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স) ভিত্তিক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যৌথভাবে কাজ করবে সেনাবাহিনী ও ডিএনসিসি।
ডাটা সেন্টার ম্যানেজমেন্ট, শহরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও যানজট নিরসনে এআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স) ভিত্তিক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যৌথভাবে কাজ করবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি)।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সেনাসদর দপ্তরে বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সৌজন্য সাক্ষাতের পর এ তথ্য জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
সাক্ষাৎকালে ডিএনসিসির আওতাধীন এলাকার অবকাঠামো উন্নয়নে ডিএনসিসি ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যৌথভাবে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা করেন সেনাপ্রধান ও ডিএনসিসি প্রশাসক।
ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, সেনাবাহিনী এরই মধ্যে ডিএনসিসির নবগঠিত ১৮টি ওয়ার্ডের অবকাঠামোগত উন্নয়ন কাজ করছে। সেনাবাহিনীর দক্ষ লজিস্টিক ও টেকনিক্যাল সহায়তার মাধ্যমে ডিএনসিসি ভবিষ্যতেও অবকাঠামোগত উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে। এছাড়াও ডিএনসিসির ডাটা সেন্টার ম্যানেজমেন্ট, শহরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও যানজট নিরসনে এআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স) ভিত্তিক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যৌথভাবে কাজ করবে সেনাবাহিনী ও ডিএনসিসি।
ডিএনসিসি সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে সেনাপ্রধান শহরের যুবকদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে প্রশিক্ষণ প্রদান ও মানবসম্পদ উন্নয়নে সিটি করপোরেশনকে পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান। এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের নদীর রণকৌশলগত ভূমিকা নিয়ে ডিএনসিসি প্রশাসকের গবেষণা কর্মের প্রশংসা করেন সেনাপ্রধান।
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...