ছবি: সংগৃহীত
নির্বাচন অনুষ্ঠানের ‘প্রাথমিক কর্মপরিকল্পনা’ এবং (তফসিল ঘোষণার পর) নির্বাচন পরিচালনার জন্য ‘কর্মপরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের সূচি’ সংক্রান্ত চেক লিস্ট অনুযায়ী ইলেকট্রনিক ও ডিজিটাল বন্দোবস্তের বিষয়ও রয়েছে। প্রবাসীদের জন্য ছোটপরিসরে অনলাইনে ভোটগ্রহণের পরিকল্পনা রয়েছে।
ডিসেম্বরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করার লক্ষ্য ধরে তফসিলের আগে ও পরে মিলিয়ে কাজের ফর্দ চূড়ান্ত ও বাস্তবায়ন সূচি করে রোডম্যাপের আদলে এবারও ‘অ্যাকশনপ্ল্যান বা কর্মপরিকল্পনা’ প্রকাশ করেছেন এএমএম নাসির উদ্দিন কমিশন। এ জন্য ভোটের অন্তত ছয় মাস আগে দুই ডজন বিষয়ভিত্তিক কাজের ফর্দ নিয়ে বসেছেন নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন অনুষ্ঠানের ‘প্রাথমিক কর্মপরিকল্পনা’ এবং (তফসিল ঘোষণার পর) নির্বাচন পরিচালনার জন্য ‘কর্মপরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের সূচি’ সংক্রান্ত চেক লিস্ট অনুযায়ী ইলেকট্রনিক ও ডিজিটাল বন্দোবস্তের বিষয়ও রয়েছে। প্রবাসীদের জন্য ছোটপরিসরে অনলাইনে ভোটগ্রহণের পরিকল্পনা রয়েছে।
এরমেধ্যে তফসিলের আগে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা সুসংহতকরণ, সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণার বিধি, ভোটের ১৫দিন আগে ডিজিটাল মনিটর স্থাপন ও যন্ত্রপাতি সংযোজন, ইলেকটোরাল ইনকোয়ারি গঠন ও প্রার্থীদের জন্য মনোনয়নপত্রের সঙ্গে নির্বাচনী এলাকাভিত্তিক ছবি ছাড়া ভোটার তালিকার সিডি প্রস্তুত ও সম্পূরক ভোটার তালিকার সিডি রেজিস্ট্রেশন অফিসারকে সরবরাহ এবং আইসিটি সহায়তা সংক্রান্ত কার্যক্রমের মতো বিষয় রয়েছে।
এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, গুজব যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সেগুলোও ভাবছি। আমরা সর্বোচ্চ কঠোরতার জন্য যে টুলসগুলো আছে, সেগুলোকে শক্তিশালী করবো।
ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিভিন্ন অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ, রাজনৈতিক দল ও পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন, আইন-বিধি সংস্কার, ভোটার তালিকা ও ভোটকেন্দ্র স্থাপনসহ ২২টি কর্মপরিকল্পনা নিয়ে কার্যক্রম এগিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এগুলোর অধিকাংশই আগামী অক্টোবরের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে।
তবে এই অবস্থাকে ‘রোডম্যাপ’ না বলে ‘কর্মপরিকল্পনা বা অ্যাকশন প্ল্যান’ হিসেবেই তারা তুলে ধরতে চান নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। তার ভাষায়, “ডকুমেন্টারি যে রোডম্যাপটা হয়, সেটা একটা হবেই ইনশাহআল্লাহ। প্রকাশনার মধ্যে থাকবে। আমরা আশ্বস্ত করতে চাই, আমাদের খসড়া কিন্তু মোটামুটি করা। শুধু ডেট, টাইমটা…। শিডিউল ডিক্লারের আগে তো (প্রস্তুতিমূলক কাজ) সব করে ফেলতে হবে। জুলাই-অগাস্টে দিতেই হবে। ৬০-৭০ দিন আগে অক্টোবরে তফসিলের পরিকল্পনা রয়েছে। ডিসেম্বরে যদি নির্বাচন করি, এটা আয়নার মত পরিষ্কার হয়ে আছে। যাতে আর কোনো কনফিউশন না থাকে, সেজন্য তো জুন-জুলাইয়ে (অ্যাকশন প্ল্যান প্রকাশ) করতে হবে।”
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...