১২ ঘন্টা আগে
১৩ ঘন্টা আগে
১৪ ঘন্টা আগে
১৫ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
আঞ্চলিক সহযোগিতা ও ঐক্যতানে যুথবদ্ধভাবে পরিবেশের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে গ্রিন-ক্লিন জ্বালানী শক্তির ক্রসবর্ডার ইলেকট্রিসিটি ট্রেড সমঝোতায় আশার প্রদীপ জ্বেলেছে সম্মেলনে। সিদ্ধান্ত হয়েছে সিবিট নিয়ে অর্থায়ন, প্রযুক্তি ও অবকাঠামো উন্নয়নের।
সংখ্যা নয় বৈজ্ঞানিক পর্যালোচনার ভিত্তিতে ‘টুওয়ার্ডস এ রেজিলিয়েন্ট সাউথ এশিয়া’ প্রত্যয়ে ১৮ দফা কর্মপরিকল্পনা ঘোষণার মধ্য দিয়ে রবিবার (১০ সেপ্টেস্বর) বিকেলে শেষ হলো তিনদিন ধরে অনুষ্ঠিত প্রথম দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের দেশগুলোর আঞ্চলিক জলবায়ু সম্মেলন।
আঞ্চলিক সহযোগিতা ও ঐক্যতানে যুথবদ্ধভাবে পরিবেশের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে গ্রিন-ক্লিন জ্বালানী শক্তির ক্রসবর্ডার ইলেকট্রিসিটি ট্রেড সমঝোতায় আশার প্রদীপ জ্বেলেছে সম্মেলনে। সিদ্ধান্ত হয়েছে সিবিট নিয়ে অর্থায়ন, প্রযুক্তি ও অবকাঠামো উন্নয়নের। আঞ্চলিক নীতি ও বিধমালার ফ্রেমওয়ার্ক তৈরির বিষয়েও ঐক্যমতে পৌঁছেছেন ভারত, নেপাল, ভুটান ও শ্রীলঙ্কা থেকে অংশ নেয়া সংসদস্যরা।
এছাড়াও এই যৌথ ঘোষণায় গুরুত্ব পেয়েছে সাউথ এশিয়ান রেজিলিয়েনস ফান্ড (সার্ফ) গঠন করে কৃষি, ওয়াশ, প্রণিসম্পদ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় উদ্যোক্তাদের প্রণোদিত করার বিষয়ে। উঠে এসেছে দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন ঋণের পরিবর্তে বহুপক্ষীয় অনুদান ভিত্তিক অর্থায়নে। পরিবেশ উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট গবেষক, উদ্যোক্তা ও আন্দোলন কর্মীদের দক্ষতা উন্নয়ন এবং পরিবেশ বান্ধব বাজার বিকাশে কর অবকাশ ও ভ্যাটমুক্ত সুবিধা নিশ্চিত করতে জলবায়ু তহবিল থেকে ২০ শতাংশ অর্থ ছাড়ের বিষয়ে একট্টা হয়েছেন অংশগ্রহণকারী সদস্য রাষ্ট্রগুলো।
তিন দিনব্যাপী এই আয়োজনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারত, ভুটান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপসহ বিভিন্ন দেশের সংসদ সদস্যরা ছাড়াও বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, শীর্ষ পর্যায়ের নীতিনির্ধারকগণ, কর্পোরেট সেক্টর, উন্নয়ন সহযোগী দেশীয় ও আর্ন্তজাতিক সংস্থা সহ খাতসংশ্লিষ্ট প্রতিনিধারা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনে ৪ টি থিমেটিক সেগমেন্ট ও ১৯টি সেশনে আলোচক (প্যানেলিস্ট) হিসেবে অংশগ্রহণ করেন ১২০ জন বিশেষজ্ঞ বক্তা।
জলবায়ুর অভিঘাত ও ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বিভিন্ন শেসনে নবায়নযোগ্য জ্বালানী, পানি-শক্তি ও খাদ্য সুরক্ষা, গ্রিন সিটি, স্মার্ট সিটির নানা প্রেক্ষিতে আলোচনা হয়েছে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই সময়ে বাংলাদেশ মোবাইল, কম্পিউটার, ব্যাটারির মতো ই-বর্জ্য ভাগাড়ে পরিণত হওয়ার এই সময়ে শুধু প্লাস্টিক, বায়ু ও পানি দূষণ প্রতিরোধের ঘোষণায় সীমাবদ্ধ না রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশ, দ্য আর্থ সোসাইটি, অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন (ওআরএফ) ও ক্লাইমেট পার্লামেন্ট এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় ‘আঞ্চলিক জলবায়ু সম্মেলন ২০২৩’।
সম্মেলনের সমাপনীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পানি সম্পদ উপ-মন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেছেন, এই ধরণের আলোচনায় আঞ্চলিক সহযোগিতা ও পারস্পরিক সম্পর্ক দৃঢ় হয়। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো আগামীতেও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় একসাথে কাজ করবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিচালক ও জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব, কান্নি উইগনারাজা বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য বড় একটি চ্যালেঞ্জ। ইউএনডিপি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর পাশে সবসময় আছে। আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সবার জন্য টেকসই ভবিষ্যত গড়ে তোলা সম্ভব।
সমাপনী অনুষ্ঠানে এম্বাসেডর রিফলেকশনে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য দেন- বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি, ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি, নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব কো-অপারেশন থিজস ওয়ডস্ট্রা, ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাই কমিশনার ও ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর মার্ট ক্যানেল এবং সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের ডেপুটি হেড অফ কো-অপারেশন করিন হেনচোজ পিগনানি।
ভর্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন ইউএনডিপি’র আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার। তিনি বলেন, রাজনীতি বা ভূ-রাজনীতির চেয়ে পরিবেশ প্রতিরক্ষা সবারচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
সমাপনী বক্তব্যে ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও প্রধানমন্ত্রীর পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ক্রমশ উত্তপ্ত হচ্ছে পৃথিবী। বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ থেকে এখন আরও খারাপ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে বিশ্ব। এদিকে সর্বোচ্চ কার্বন নিঃসরণ করা দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলা ‘লস অ্যান্ড ড্যামেজ ফান্ড’-এর অর্থায়ন নিয়েও রয়েছে নানা সংশয়। রয়েছে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর স্বাধীনভাবে কাজ করার প্রতিবন্ধকতা ও জলবায়ু সংকট সমাধানে বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব।
তিনি বলেন, এমন পরিস্থিতিতে আঞ্চলিক জোট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতার বিকল্প নেই। ভুলে গেলে চলবে না, আগামী কয়েক বছরে জলবায়ু আমাদের কৃষিতে জিডিপির ৩০ ভাগ কমে যাবে। সেটা কমে গেলে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার জায়গাটাও নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পড়বে। আমাদে ভুলে গেলে চলবে না সার্ফ করার পর তা আর ফিরিয়ে নেয়া যায় না।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশের আহ্বায়ক নাহিম রাজ্জাক এবং ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশের চেয়ারপারসন তানভির শাকিল জয়। দু’জনেই মনে করেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় সংকট। এর মোকাবিলায় তরুণরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারেন এবং তারা তা করে দেখাচ্ছেন। তরুণরা নির্মোহ হয়ে কাজ করতে পারেন। তবে, এ ক্ষেত্রে দরকার যথাযথ অর্থায়ন ও সহযোগিতা।’
এর আগে গত শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) থেকে রাজধানী ঢাকার হোটেল শেরাটনের হল রুমে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন স্পিকার শিরিন শারমিন। তিনদিনের এই আঞ্চলিক সম্মেলনে দেশ ও দেশের বাইরের প্রায় ৬০০ জন প্রতিনিধি এতে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন।
ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশ সচিবালয় এর গণমাধ্যম সমন্বয়ক মোহাম্মদ ওমর ফারুক জয় জানিয়েছেন, এই আয়োজনের সাথে সরাসরি সংশ্লিষ্ঠ আছেন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, বিভিন্ন দেশের দূতাবাস, জাতীয় ও আন্তজার্তিক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা মিলিয়ে মোট ২২টি প্রতিষ্ঠান। সমাপনী দিনে সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত তিনটি পৃথক হল রুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম অধিবেশনে আঞ্চলিক জ্বালানি সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য আঞ্চলিক সংসদীয় ফোরাম: বাংলাদেশ কনসালটেশন দক্ষিণ এশিয়া পার্লামেন্টারিয়ানদের গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উদ্বোধনী বক্তব্য প্রদান করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পরিবেশ ও জলবায়ু বিষক বিশেষ দূত সাবের হোসেন চৌধুরী।
এর আগে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ইউএসএআইডি’র সিনিয়র কর্মকতা শায়ান শাফী। মডারেটর এর দায়িত্ব পালন করেন জলবায়ু সংসদের পরিচালক ডা. মুকুল শর্মা।
আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের পাওয়ার সেল বিভাগের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন, সাউথ এশিয়া জেনারেল ও ডেপুটি চিফ অব পার্টি নম্রতা মুখোপাধ্যায়। এনার্জি পার্টনারশিপ এন্ড পাওয়ার মার্কেট স্পেশালিস রাজীব রত্মা পান্ডা। আরপিএফ হিসেবে ছিলেন ক্লাইমেট পার্লামেন্ট ভারতের চেয়ারম্যান ডা. সঞ্জয় জয়ওয়াল এমপি।
আরপিএফ নিয়ে আলোচনায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, ভুটান, বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কার এমপিগণ। সেশনটির মূল পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করেন ইউএসএআইডি ভারতের আঞ্চলিক শক্তি ও পরিচ্ছন্ন শক্তি বিশেষজ্ঞ এবং মিশন মোনালি জিয়া হাজরা। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন দি আর্থ সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ মামুন মিয়া।
এরপর প্রকৃতির সাথে সম্প্রীতি: উন্নয়ন এবং বাস্তুতন্ত্র পরিচালনার ভারসাম্য সেশনের কি-নোটে উপস্থাপন করেন জেমস জে শোয়ার, মার্কিন বিজ্ঞান দূত ও মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগের অধ্যাপক পিটারসন-র্যাডার-হাওন, অধ্যাপক উইলিয়াম সি বয়েল উইসকনসিন-ম্যাডিসন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। স্পীকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।
মার্কিন দূতাবাস বাংলাদেশের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফাভে, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতি (বেলা)’র প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বাংলাদেশ আইসিডিডিআর’বি এর জনসংখ্যা অধ্যয়ন বিভাগের প্রকল্প সমন্বয়কারী পরিবেশগত স্বাস্থ্য এবং ওয়াশ স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ডা. মো. মাহবুবুর রহমান। প্রকৃতি সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা: পিএইচডি, নির্বাহী পরিচালক, এস এম মনজুরুল হান্নান খান।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র আরবান ট্রান্সপোর্ট স্পেশালিস্ট উশাচা, সুইডেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি ড্যানিয়েল নোভাক। এই সেশনটির মডারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন শক্তি ফাউন্ডেশনের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ইমরান আহমেদ।
গ্রিন সিটি, স্মার্ট সিটি সেশনে- জলবায়ু-প্রতিক্রিয়াশীল নগর উন্নয়নের জন্য সবুজ অবকাঠামো এবং স্মার্ট সমাধানগুলি একীভূত করা বিষয়ক সেশনে কি নোট উপস্থাপন করেন গ্রামীণফোনের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) ড. আসিফ নাঈমুর রশীদ, সেশন চেয়ার ছিলেন সংসদ সদস্য রানা মোহাম্মদ সোহেল এমপি৷ স্পীকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এমআইএসটি); সহকারী অধ্যাপক স্থাপত্য বিভাগ শাফিনাজ শামীম।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সদস্যের প্রাক্কলন সম্পর্কিত কমিটির সদস্য আহসান আদেলুর রহমান এমপি, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ অতিরিক্ত সচিব(পরিকল্পনা) মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, দ্য প্রিন্স ফাউন্ডেশন এর সিনিয়র প্রোগ্রাম ম্যানেজার ভিক্টোরিয়া হবডে.। সেশনটির মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স এর সভাপতি মোহাম্মদ ফজলে রেজা সুমন।
সবুজ উদ্যোক্তা উন্নয়নের জন্য জলবায়ু নীতি সিকোয়েন্সিং সেশনের মূল প্রবন্ধে ছিলেন, এলএসই’র গ্রান্থাম রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ভিজিটিং ফেলো পরিবেশ অর্থনীতিবিদ কিংস্টন ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির সিনিয়র লেকচারার শেখ ইস্কান্দার। স্পীকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সংসদ সদস্য, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি শামীম হায়দার পাটোয়ারী এমপি। স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড এর সিইও সামি আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংক এর ডেপুটি গভর্নর নুরুন নাহার, জাহাজি লিমিটেড এর সিইও সহ-প্রতিষ্ঠাতা কাজল আবদুল্লাহ, মডারেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন আইসিটি ডিভিশনের আইডিয়া অপারেশন টিম লিড সিদ্ধার্থ গোস্বামী।
“টেকসই শক্তির জন্য আঞ্চলিক সহযোগিতা: আঞ্চলিক শক্তি শাসনের জন্য নতুন স্থাপত্য” অধিবেশনের মূল কি-নোট উপস্থাপন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূ চার্লস হোয়াইটলি.।
স্পীকার হিসেবে ছিলেন সংসদ সদস্য ভিনসেন্ট পালা এমপি। জাতীয় অর্থনীতি ও ভৌত পরিকল্পনা সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সদস্য ইরান বিক্রমারত্নে এমপি, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি (ভুটান) ও চেয়ারপার্সন গাইম দর্জি এমপি। নেপালের সংসদ সদস্য মাধব সাপকোটা এমপি। মডারেটর হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি।
সার্কুলার ইকোনমি কৌশল: প্লাস্টিক বর্জ্য হ্রাস এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় সার্কুলার সম্প্রসারণ সেশনের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ শিল্প মন্ত্রণালয় এর অতিরিক্ত সচিব (পরিকল্পনা) শেখ ফয়জুল আমিন, স্পীকার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সদস্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সদস্য মীর মুশতাক আহমেদ রবি এমপি। কোকা-কোলা বেভারেজেস লিমিটেডের এমডি মায়াঙ্ক অরোরা।
কর্ডএইড বাংলাদেশ কান্ট্রি অফিস, হেড অব প্রোগ্রাম মোঃ আবুল কালাম আজাদ। ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড এর পরিচালক- কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপ অ্যান্ড কমিউনিকেশনস শামীমা আক্তার। আমাল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক ইসরাত করিম। মডারেটর হিসেবে ছিলেন গায়ক, গীতিকার-চিরকুট, যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ-সল্ট ক্রিয়েটিভস, জলবায়ু যত্ন কর্মী, শারমিন সুলতানা।
জলবায়ু পরিবর্তনের উপর বায়ু পরিষ্কার করা: কীভাবে বায়ু মানের সহ-সুবিধাগুলি জলবায়ু পদক্ষেপ চালাতে সহায়তা করতে পারে” সেশনটির মূল প্রবন্ধে ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, ডা. ফারহিনা আহমেদ স্পীকারের দায়িত্ব পালন করেন পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সদস্য উগেন শেরিং এমপি ৷ বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (সিএপিএস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার। সেন্টার অব পিস অ্যান্ড জাস্টিস এর রিসার্চ এসোসিয়েট, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, ও ক্লাইমেট অ্যাকশন চ্যাম্পিয়নস নেটওয়ার্ক (CACN), তাসনিয়া খন্দকার প্রভা।
মডারেটর হিসেবে ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ দূত সাবের হোসেন চৌধুরী এমপি।
“জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতার দিকে: আমাদের সাধারণ লক্ষ্য অর্জনের জন্য তারুণ্যের শক্তিকে কাজে লাগানো” সেশনটির মূল প্রবন্ধে উপস্থাপন করেন ফারজানা ফারুক ঝুমু। ক্লাইমেট পার্লামেন্ট বাংলাদেশের সদস্য ও সংসদ সদস্য রুমানা আলী এমপি। ইনস্পিরেটর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সুইজারল্যান্ড দূতাবাস এর প্রোগ্রাম ম্যানেজার শিরিন লিরা।
দুটি ভাগে অনুষ্ঠিত সেশনে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- সোহানুর রহমান, মহিউদ্দিন সৌরভ, সাদিয়া আফরোজ এশা, আরুবা ফারুক, এস কে রেজওয়ানা কাদির রাইসা, রুবাইতা ইউনুস। এই সেশনে মডারেটর হিসেবে ছিলেন নিশাত উনজুম।
স্বাগত বক্তব্য দেন মো. ওমর ফারুক জয়, ভোট অব থ্যাংকস প্রদান করেন জুহাইর আহমেদ কৌশিক।
সম্মেলনের স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার ছিলো পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও ইউএনডিপি বাংলাদেশ।
বিভিন্ন সেশনের লিড অর্গানাইজেশন হিসেবে ছিলো- এ্যাকশনএইড বাংলাদেশ, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, নেদারল্যান্ডস অ্যাম্বাসি, সুইজারল্যান্ড অ্যাম্বাসি, শক্তি ফাউন্ডেশন ও ইউএসএআইডি।
গোল্ড স্পনসর হিসেবে ছিলো কোকা-কোলা ও গ্রামীণফোন। কো-লিড অর্গানাইজেশন হিসেবে ছিলো এএফডি- ফ্রান্স এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট ও চেইঞ্জ ইনিশিয়েটিভ।
সাসটেইনেবল ইনভেস্টমেন্ট পার্টনার হিসেবে ছিলো স্ট্যান্ডার্ট চাটার্ড ব্যাংক ও সাসটেইনেবিলিটি পার্টনার হিসেবে ছিলো ইউনিলিভার। এছাড়াও সহযোগী পার্টনার ছিলো বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স, সেন্টার ফর অ্যাটমোস্ট অ্যাটমোস্ফিয়ারিক পলিউশন স্ট্যাডিজ, সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল এন্ড জিওগ্রাফিক্যাল ইনফরমেশন সার্ভিসেস, শক্তি ইনস্টিটিউট-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সাউথ এশিয়ান জাস্ট ট্রানজিশন এ্যালায়েন্স, ইউএস এম্বাসি টু বাংলাদেশ, ওয়াটারএইড এবং ইয়ুথ ফর কেয়ার প্ল্যাটফর্ম।
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...