৮ ঘন্টা আগে
৮ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
বিটিআরসির প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে ১৬০০ গ্রাহকের তথ্য এবং তাদের বক্তব্য অনুযায়ী। ১৩ কোটি গ্রাহকের মধ্যে মাত্র ১৬০০ গ্রাহকের চাহিদা তিনদিনের ইন্টারনেট না থাকা। কিন্তু এই সকল গ্রাহকের বিহেবিয়ার কি, তারা কি ধরনের ইন্টারনেট ব্যবহার করে সেই সম্পর্কে সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা নাই।
তিন দিনের ইন্টারনেট প্যাকেজ বাতিল করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত জানানোর বক্তব্যে বিটিআরসি তিন দিনের বা স্বল্পমেয়াদি ইন্টারনেট প্যাকেজ বাতিলের ঘোষণা এবং সার্ভে প্রতিবেদন সাংঘর্ষিক বলে মনে করে গ্রাহকদের অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
ঘোষণার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিটিআরসির প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে ১৬০০ গ্রাহকের তথ্য এবং তাদের বক্তব্য অনুযায়ী। ১৩ কোটি গ্রাহকের মধ্যে মাত্র ১৬০০ গ্রাহকের চাহিদা তিনদিনের ইন্টারনেট না থাকা। কিন্তু এই সকল গ্রাহকের বিহেবিয়ার কি, তারা কি ধরনের ইন্টারনেট ব্যবহার করে সেই সম্পর্কে সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা নাই। আবার উনারাই বলছেন ৬৯ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হচ্ছে তিন দিনের ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহারকারী। সেসাথে তারা বলছেন তিনদিনের ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করার ফলে গ্রাহকরা প্রতারিত হয়েছেন অপারেটরদের অনৈতিক কার্যক্রমের কারণে।
সংগঠনটির সভাপতি বলেন, আমাদের প্রশ্ন অপারেটররা যদি অনৈতিকভাবে অর্থ আদায় করে থাকে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা তারা গ্রহণ করল না কেন? আবার অনৈতিক অর্থের লভ্যাংশ বিটিআরসি গ্রহণ করল কেন? সর্বশেষ ক্ষুদ্র প্যাকেজের মূল্য কি হবে তার ঘোষণা নয় কেন? প্যাকেজের গায়ে মেয়াদ থাকবে কেন? বা মেয়াদ তুলে দেয়ার ঘোষণা দেয়া হলো না কেন? বিটিআরসির তথ্য উপস্থাপন এবং বক্তব্য ক্ষুদ্র প্যাকেজ তুলে দেয়ার সাথে অত্যন্ত সাংঘর্ষিক। আমরা এর বিরুদ্ধে প্রয়োজনে উচ্চ আদালতে যাব।
বাংলাদেশের ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় উঠে এসেছে বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ১৬ কোটি...