৮ ঘন্টা আগে
৯ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
সম্প্রতি বাজারে এসেছে এই পরিবেশবান্ধব ব্যাটারিচালিত বাইক। যার প্রতি কিলোমিটারের খরচ মাত্র ২৫ পয়সা।
ইলেকট্রিক বাইকের খরচ এমনিতেই কম। বিশেষ করে পেট্রোল বা অকটেন চালিত মোটরসাইকেলের সঙ্গে তুলনা করলে বোঝা যায় বিষয়টা। জ্বালানিতে যেসব বাইক চলে তার তুলনায় ইলেকট্রিক বাইকের খরচ নেহায়েতই কম। সম্প্রতি বাজারে এসেছে এমনই একটি পরিবেশবান্ধব ব্যাটারিচালিত বাইক। যার প্রতি কিলোমিটারের খরচ মাত্র ২৫ পয়সা।
ভারতের গুজরাতের আমেদাবাদ-ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আবজো মোটরস এনেছে এই ই-বাইক। মডেল আবজো ভিএস০১। সম্প্রতি এক জমকালো অনুষ্ঠানে এই বাইকের শুভ সূচনা করেন বলিউড অভিনেতা সুনীল শেট্টি।
এই বাইকের নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের দাবি এটি একটি হাই স্পিড ইলেকট্রিক মোটরসাইকেল। যদি এই বাইক চালাতে ভারতে ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রায়োজন হবে। ডিজাইনের দিক দিয়ে এটি একটি ত্রুজার বাইক।
এই মোটরসাইকেলে ব্যাটারি ক্যাপাসিটি রয়েছে ৫ কিলোওয়াট আওয়ার। সঙ্গে একটি হাব মোটর রয়েছে। যা সর্বোচ্চ ৬.৩ কিলোওয়াট শক্তি এবং ১৯০ নিউটন মিটার টর্ক তৈরি করতে সক্ষম।
প্রতিষ্ঠানটির দাবি, বাইকের সার্টিফায়েড মাইলেজ বা রেঞ্জ বা ফুল চার্জে ১৮০ কিলোমিটার।
এই বাইকে দেওয়া হয়েছে ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার। যেখানে তিনটি রাইডিং মোড সিলেক্ট করা যাবে-ইকো, নরমাল এবং স্পোর্টস। উক্ত রাইডিং মোডের সর্বোচ্চ গতি রয়েছে যথাক্রমে-৪৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা, ৬৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা এবং ৮৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। ০ থেকে ৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতি তুলতে বাইকে সময় লাগবে মাত্র ৬ সেকেন্ড।
চার্জিংয়ের ক্ষেত্রে এটি স্বাভাবিক চার্জার দিয়ে চার্জ করলে ০-১০০ শতাংশ চার্জ করতে সময় লাগবে ৬ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট। তবে ফাস্ট চার্জিংয়ের ক্ষেত্রে ৩ ঘণ্টা ২০ মিনিটেই ফুল চার্জ হতে পারে বাইকটি।
সাসপেনশন ও ব্রেকিংয়ের জন্য বাইকে উপস্থিত সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক। মিলবে ১৭ ইঞ্চি অ্যালয় হুইল এবং টিউবলেস টায়ার। সামনের চাকায় টেলিস্কপিক ফর্ক এবং পিছন চাকায় টুইন শক অ্যাবসর্বার। ই ত্রুজার স্টাইল ইলেকট্রিক বাইকের সিটের উচ্চতা ৭০০ মিলিমিটার এবং গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৫৮ মিলিমিটার।
বাংলাদেশের ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় উঠে এসেছে বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ১৬ কোটি...