১২ ঘন্টা আগে
১৩ ঘন্টা আগে
১৪ ঘন্টা আগে
১৫ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
এরই অংশ হিসেবে শুক্রবার মীর মুগ্ধ’র উত্তরার বাসায় তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগঠনটির একটি প্রতিনিধি দল। বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদের নেতৃত্বে এই টিমে ছিলেন জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এম রাশিদুল হাসান ও সৈয়দ মোহাম্মাদ কামাল।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণে নিহত হয়েছেন দেশের আইসিটি শিল্পের তিনজন তরুণ। এর হলেন এন্টস এইরিয়াল সিস্টেমস-এর সিটিও জাহিদুজ্জামান তানভিন, ইকম সলিউশন এর নির্বাহী মামুন মিয়া এবং ফ্রিল্যান্সার মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। এই তিনজনের আত্মার মাগফেরাত কামনার পাশাপাশি পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছে বেসিস।
এরই অংশ হিসেবে শুক্রবার মীর মুগ্ধ’র উত্তরার বাসায় তার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগঠনটির একটি প্রতিনিধি দল। বেসিস সভাপতি রাসেল টি আহমেদের নেতৃত্বে এই টিমে ছিলেন জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এম রাশিদুল হাসান ও সৈয়দ মোহাম্মাদ কামাল।
পরিবারের সদস্যদের সাথে সমবেদদনা প্রকাশ করে রাসেল টি আহমেদ বলেছেন, বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের আজকের যে অগ্রগতি তার মূল চালিকাশক্তিই হচ্ছে আমাদের তরুণ প্রজন্মের মেধা। ভুলে গেলে চলবে না, তরুণদের উদ্ভাবনী মানসিকতার কারণেই একদিকে যেমন নতুন নতুন স্টার্টআপ উদ্যোক্তা তৈরি হয়, আবার এদের মেধাভিত্তিক দক্ষতার কারণেই এই শিল্প বিলিয়ন ডলার আয় করার পাশাপাশি একদিন সর্বোচ্চ রপ্তানি শিল্প হওয়ার স্বপ্ন দেখে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার শুধু দেশে ডলার আনেন না, প্রিয় লাল সবুজ পতাকাকে গৌরবের সাথে উঁচিয়ে রাখেন বিশ্বের সকল ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে। এরা সবাই আমাদেরই সন্তান, ভাই, বন্ধু, সহকর্মী। এদের প্রত্যকের সক্ষমতা ছিল এই ইন্ডাস্ট্রিকে এবং প্রিয় বাংলাদেশকে আরো অনেক অনেক কিছু দেয়ার। ওরা আমাদের মধ্যেই জ্বলজ্বলে তারা হয়ে থাকবে। আমি নিশ্চিত তানভিন-মুগ্ধদের স্বপ্ন পূরণ করতেই তানভিনের মতন হাজার তানভিনের ড্রোন একদিন আরো অনেক উঁচুতে উড়বে , মুগ্ধের রেখে যাওয়া ফ্রিল্যান্সিং লেগাসি আরো অনেক মুগ্ধকে নিয়ে মুগ্ধতা ছড়াবে, তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প পুরো বিশ্বে উজ্জ্বল করবে বাংলাদেশের নাম।
এসময় আন্দোলনকে ঘিরে ১৩ দিনের জিরো ইন্টারনেট এবং ধীরগতির ইন্টারনেট আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের সকল প্রতিষ্ঠানের ক্ষতির দিকটিও তুলে ধরেন বেসিস সভাপতি। সেই ক্ষতির বিষয়টি পাশে রেখে তিনি আরো বলেন, আমার দুশ্চিন্তা এখন নতুন প্রজন্ম, তথা এই বিশাল মেধাবী তরুণ সমাজের মানসিক অবস্থান নিয়ে এবং তার কতটুকু প্রভাব পড়বে আমাদের শিল্পে এবং সামগ্রিকভাবে দেশের অর্থনীতিতে। ব্যক্তিগতভাবে আমি আমাদের ছোটবড় অনেক আইটি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের সাথে কথা বলেছি এই ক্রাইসিসের একদম শুরুর সময় থেকে। আমাদের তরুণ ডেভেলপার তথা সহকর্মীরা যে যেভাবেই আছি, আমরা কি খুব ভালো আছি? আমাদের অধিকাংশের মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা আজ মোটেও ভাল না।
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...