৯ ঘন্টা আগে
৯ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
জাপানে আমাদের নারী উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত পণ্যের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। এই চাহিদা পূরণে আমরা একসাথে কাজ করব। পাশাপাশি জাপানের বাজারে নারী উদ্যোক্তাদের অবস্থান দৃঢ় করার লক্ষ্যে এবং জাইকা ও এফবিসিসিআই-এর সাথে বাণিজ্যিক সহায়তা গ্রহণেও একসঙ্গে কাজ করবো আমরা।
জাপানের বাজারে বাংলাদেশের ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তাদের অবস্থান দৃঢ় ও উদ্যোক্তাদের পণ্যের বাজার বৃদ্ধি এবং বাণিজ্যিক প্রসারে একসঙ্গে কাজ করতে উইমেন এন্টারপ্রেনার ফোরাম অব জাপানের সঙ্গে ই-ক্যাবের এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
বুধবার (১৬ আগস্ট) বিকেলে ঢাকা বনানীস্থ ই-ক্যাবের নিজস্ব কার্যালয়ে উইমেন এন্টারপ্রেনার ফোরাম অব জাপানের সঙ্গে ই-ক্যাবের এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
নিজ নিজ ফোরামের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন উইমেন এন্টারপ্রেনার ফোরাম অব জাপানের সভাপতি রোমানা রউফ সুসান এবং ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)-এর সভাপতি শমী কায়সার।
জাপান বাংলাদেশের বন্ধু প্রতীম দেশ জানিয়ে শমী কায়সার বলেন, জাপানে আমাদের নারী উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত পণ্যের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। এই চাহিদা পূরণে আমরা একসাথে কাজ করব। পাশাপাশি জাপানের বাজারে নারী উদ্যোক্তাদের অবস্থান দৃঢ় করার লক্ষ্যে এবং জাইকা ও এফবিসিসিআই-এর সাথে বাণিজ্যিক সহায়তা গ্রহণেও একসঙ্গে কাজ করবো আমরা।
চুক্তি স্বাক্ষর নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্য করে সুশান বলেন, বাংলাদেশের নারী উদ্যোক্তাদের কাজ আমার ভালো লেগেছে। পণ্যগুলোর মান মোটামুটি ভালো। আমরা জাপানের বাজার তৈরিতে কাজ করব। পাশাপাশি পণ্যগুলোর গুণগতমান উন্নয়নেও আমরা বাংলাদেশী উদ্যোক্তাদেরকে সহায়তা করব।
এছাড়াও চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ই-ক্যাবের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সহ সভাপতি মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন শিপন, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক নাসিমা আক্তার নিশা, অর্থ সম্পাদক আসিফ আনাফ, পরিচালক সাঈদুর রহমান, ই-ক্যাব উইমেন ফোরামের চেয়ারম্যান নাজনীন নাহার, কো-চেয়ারম্যান জেরিন মারজান খান, সালমা রহমান আঁখি, বিডা এবং ইনভেস্টমেন্ট ফোকাল পয়েন্ট ফারহা মাহমুদ তৃণা এবং তৌহিদা হায়দারসহ ই-ক্যাব উইমেন ফোরামের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
বাংলাদেশের ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় উঠে এসেছে বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ১৬ কোটি...