ছবি: সংগৃহীত
চাঁদে আসা-যাওয়ার সময় এক পাউন্ড ওজনের বস্তু পরিবহন করতে বর্তমান খরচ হয় প্রায় এক লাখ মার্কিন ডলার। আর তাই চাঁদে আসা-যাওয়ার সময় কম খরচে পণ্য পরিবহনের পাশাপাশি চাঁদে বিভিন্ন উপাদান পুনর্ব্যবহারের ধারণা পেতে ‘লুনারিসাইকেল চ্যালেঞ্জ’ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।
সব সমস্যার সমাধান কিন্তু বিজ্ঞানীদের হাতে নেই। আর তাই মাঝেমধ্যেই সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বুদ্ধি পরামর্শ নিয়ে নিজেদের গবেষণাকাজে ব্যবহার করেন বিজ্ঞানীরা।
চাঁদে আসা-যাওয়ার সময় এক পাউন্ড ওজনের বস্তু পরিবহন করতে বর্তমান খরচ হয় প্রায় এক লাখ মার্কিন ডলার। আর তাই চাঁদে আসা-যাওয়ার সময় কম খরচে পণ্য পরিবহনের পাশাপাশি চাঁদে বিভিন্ন উপাদান পুনর্ব্যবহারের ধারণা পেতে ‘লুনারিসাইকেল চ্যালেঞ্জ’ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।
প্রতিযোগিতায় ‘ফেজ১’ ও ‘ফেজ২’ পর্বে সেরা ধারণাকে মোট ৩০ লাখ মার্কিন ডলার বা ৩৬ কোটি টাকা (প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য ১২০ টাকা ধরে) পুরস্কার দেওয়া হবে।
নাসার তথ্যমতে, মহাকাশচারীদের আবর্জনাসহ নিয়ে আসা সবকিছুর সর্বাধিক ব্যবহার করতে হবে। লুনারিসাইকেল প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নাসা অ-বায়বীয়, অ-জৈবিক, ও অ-বিপাকীয় কঠিন বর্জ্যকে পরিবর্তন করার ধারণা জমা দিতে হবে। এ প্রতিযোগিতার লক্ষ্য হলো আবর্জনাকে ব্যবহারযোগ্য পণ্যে রূপান্তরিত করার জন্য উদ্ভাবনী ও অতি-দক্ষ নতুন উপায়ের খোঁজ করা। ভার্চ্যুয়াল সিমুলেশনের মাধ্যমে ধারণাপত্র জমা দেওয়া যাবে। এরপর প্রোটোটাইপ তৈরি করে পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্যের নকশা করতে হবে।
চাঁদে পণ্য পরিবহনের কারণে বিভিন্ন অভিযানের খরচ অনেক বেড়ে যায়। এ সমস্যা সমাধানের জন্য বিকল্প উপায় খুঁজতেই লুনারিসাইকেল চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিযোগিতার বিস্তারিত জানা যাবে এই ঠিকানায়। সূত্র: ডেইলি মেইল
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...