ছবি: সংগৃহীত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিশু, শিক্ষার্থী ও সুবিধাবঞ্চিতদের কাছে আরও সহজে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে মনের বন্ধুকে এই বিনিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। মনের বন্ধুর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
‘ইউনিসেফ ভেঞ্চার ফান্ড’-এর বিনিয়োগ পেয়েছে অনলাইনভিত্তিক মানসিক স্বাস্থ্যসেবাদাতা প্রতিষ্ঠান মনের বন্ধু। ২০ নভেম্বর ইউনিসেফের ওয়েবসাইটে আনুষ্ঠানিকভাবে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিশু, শিক্ষার্থী ও সুবিধাবঞ্চিতদের কাছে আরও সহজে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে মনের বন্ধুকে এই বিনিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। মনের বন্ধুর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এআই ও মেশিন লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে কীভাবে মানসিক স্বাস্থ্যসেবা আরও সুলভ করা যায়, কয়েক বছর ধরে এ নিয়ে কাজ করছিল মনের বন্ধু। ইউনিসেফের এই বিনিয়োগ তাদের কাজকে আরও এগিয়ে নেবে। এআই ব্যবহারের মাধ্যমে একদিকে মনের বন্ধু আরও বেশি মানুষকে সুলভে সেবা দিতে পারবে, অন্যদিকে শিশুদের শারীরিক, মানসিক, পুষ্টিগত ও একাডেমিক যত্নেও এটি ভূমিকা রাখবে। মনের বন্ধুর তৈরি করা এআই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে যেকোনো অঞ্চল বা দেশে কাজে লাগানো যাবে।
মনের বন্ধুর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তৌহিদা শিরোপা বলেন, ‘আমাদের নিজস্ব প্রযুক্তি দল “মানুষ-ই” নামের একটি এআই ব্যবস্থা তৈরি করেছে। এ ব্যবস্থায় কিছু তথ্য দেওয়ার মাধ্যমে খুব সহজেই যে কেউ তাঁর মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা যাচাই করতে পারবেন। পাশাপাশি পাওয়া যাবে বিশেষজ্ঞ পরামর্শও। ইউনিসেফের সহায়তা ও বিনিয়োগ আমাদের গবেষণাকে আরও বেগবান করবে। আমরা আরও বেশি মানুষ, বিশেষ করে শিশুদের কাছে পৌঁছাতে পারব।’
ইউনিসেফের ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, ইউনিসেফ ভেঞ্চার ফান্ডের জন্য ৭১টি দেশ থেকে ৫০০ আবেদন জমা পড়েছিল। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া শুরু হয়, যা শেষ হয়েছে। মনের বন্ধু ছাড়াও ভারত, কেনিয়া ও কলম্বিয়ার তিনটি উদ্ভাবনী উদ্যোগ (স্টার্টআপ) এই বিনিয়োগ পাচ্ছে।
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...