২১ ঘন্টা আগে
২১ ঘন্টা আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
ছবি: সংগৃহীত
কমিটিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গঠন করা ই-কমার্স প্রতারণার বিষয়ে গঠিত টেকনিক্যাল কমিটির প্রতিনিধি, ই-ক্যাবের প্রতিনিধি, ই-ভ্যালি ও কিউকমের কর্ণধার, পেমেন্ট গেটওয়ের প্রতিনিধি থাকবে।
বিভিন্ন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের প্রতারণার কারণে পেমেন্ট গেটওয়ের আটকে থাকা টাকা গ্রাহকদের ফেরত দিতে একটি কমিটি গঠন করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক ফকির মুহাম্মদ মুনাওয়ার হোসেনের নেতৃত্বে এ কমিটি আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে থাকা ১২৭ কোটি টাকা গ্রাহকদের ফেরত দেওয়া এবং কীভাবে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের প্রতারণার বিষয়টি শেষ করা যায় সেই বিষয়ে প্রতিবেদন জমা দেবে। এ প্রতিবেদনটা বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করা হবে। এরপর তিনি বাস্তব অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
কমিটিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গঠন করা ই-কমার্স প্রতারণার বিষয়ে গঠিত টেকনিক্যাল কমিটির প্রতিনিধি, ই-ক্যাবের প্রতিনিধি, ই-ভ্যালি ও কিউকমের কর্ণধার, পেমেন্ট গেটওয়ের প্রতিনিধি থাকবে।
রবিবার (১৯ মে) বিকেলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে প্রাপ্ত অভিযোগ নিষ্পত্তি এবং পেমেন্ট গেটওয়ের আটকে থাকা অর্থ পরিশোধের অগ্রগতিবিষয়ক পর্যালোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের এমনটাই জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
পেমেন্ট গেটওয়ের আটকে যাওয়া ৫৩৫ কোটি টাকার মধ্যে এখন পর্যন্ত গ্রাহকদের ৪০৭ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ১২৭ কোটি টাকা এখনো ফেরত দেওয়া যায়নি। প্রতারণা করা অনেক প্রতিষ্ঠান আবার ব্যবসায় ফিরে এসেছে এবং চেষ্টা করা হচ্ছে তারা যেন ব্যবসায় ফিরে আসতে পারে। এরপরও দেখলাম মানুষের বিস্তর অভিযোগ আছে।
সফিকুজ্জামান বলেন, প্রায় তিন বছর আগে ই-কমার্স খাতে প্রতারণা হওয়ার পর অনেক প্রতিষ্ঠানের মালিক দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন, কেউ আন্ডারগ্রাউন্ডে আছেন, কেউ আইনের আওতায় এসেছেন, অনেকে জেল খেটেছেন। এমন অবস্থায় গ্রাহকদের ৫৩৫ কোটি টাকা পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে যায়। এখানে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল এ টাকাগুলো গ্রাহকদের ফেরত দেওয়া। এ অবস্থা থেকে এখন অনেকটাই বেরিয়ে আসা হয়েছে।
ই-কমার্সে প্রতারণার বিষয়টির অবসান করা প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ই-কমার্স খাতে প্রতারণার বিষয়ে বর্তমানে যেসব অভিযোগ আছে, সেগুলো নিষ্পত্তির পর সংবাদ মাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নতুন কোনো অভিযোগ আছে কিনা সেটি গ্রাহকদের কাছে জানতে চাওয়া হবে। এজন্য নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দেওয়া হবে। সেই সময়ের পর আর অভিযোগ গ্রহণ করা হবে না। কারণ এভাবে তো অনধিকার চলতে পারে না। কেউ ১০ বছর পর এসে অভিযোগের কথা বলতে পারে। তাই এর শেষ হওয়া দরকার।
মোহাম্মদ আমিনুল হাকিম বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের (বিআইজিএফ) চেয়ারপার্সন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আইএসপিএবি'র সাবেক...