১৭ ঘন্টা আগে
১৮ ঘন্টা আগে
২১ ঘন্টা আগে
২২ ঘন্টা আগে
২৩ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
১০ দিনে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার মধ্যে প্রধান খাতগুলোর মধ্যে, ই-কমার্স খাতে ৪০০ কোটি টাকা, এফ-কমার্স খাতে ৬০০ কোটি টাকা, ই-ট্যুরিজম খাতে ৩০০ কোটি টাকা এবং ই-লজিস্টিক খাতে ১০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ইন্টারনেট ও ফেসবুক বন্ধ থাকায় দেশের ই-কমার্স খাতে গত ১৩ দিনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় এক হাজার ৭০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)। যেখানে প্রথম ১০ দিনেই ক্ষতি হয়েছে এক হাজার ৪০০ কোটি টাকা।
বুধবার (৩১ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর বনানীতে ই-ক্যাব কার্যালয়ের এক সংবাদ সম্মেলনে সভাপতি শমী কায়সার এসব তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ১০ দিনে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার মধ্যে প্রধান খাতগুলোর মধ্যে, ই-কমার্স খাতে ৪০০ কোটি টাকা, এফ-কমার্স খাতে ৬০০ কোটি টাকা, ই-ট্যুরিজম খাতে ৩০০ কোটি টাকা এবং ই-লজিস্টিক খাতে ১০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ফেসবুক কেন্দ্রিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা। যারা কিনা অনেকেই ব্যবসা বন্ধ করে দেওয়া, কর্মীদের বেতন দেওয়ার মতো নানা সংকটে পড়েছে। তাদের ঘুরে দাড়ানোর জন্যে সরকারের কাছে আমরা স্বল্প সুদে ও বিনা জামানতে ঋণ দেওয়ার অনুরোধ করছি।’
কয়েকটি সুপারিশ তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আর কখনো ফেসবুক ও ইন্টারনেট যেন এভাবে বন্ধ না হয়। ঋণ পরিশোধে যেন ৬ মাস সময় দেওয়া হয়। আন্তর্জাতিকভাবে ইতিবাচক ব্রান্ডিং করতে হবে। নূন্যতম পরিমাণ বিনাজামানতে ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। এক মাসের জন্যে বিজ্ঞাপনের টাকা মেটাকে যারা পরিশোধ করেছেন, সেই টাকা যেন ফুল কেটে না নেওয়া হয় মেটার সাথে সে বিষয়ে যোযোগাযোগ করতে হবে। বিজ্ঞাপনে ১৫ শতাংশ যে ভ্যাট সেটি প্রত্যাহার করতে হবে। এবং উদ্যোক্তাদের ট্রেড লাইসেন্সের নবায়ন ফি মওকুফ করতে হবে।’
মোহাম্মদ আমিনুল হাকিম বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের (বিআইজিএফ) চেয়ারপার্সন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আইএসপিএবি'র সাবেক...