৫৮ মিনিট আগে
ছবি: সংগৃহীত
চীন এমন একটি দেশ যেখানে ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা অপরাধী শনাক্তকরণ, চাকরিপ্রার্থীদের যাচাই এবং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ওপর নজরদারি করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে। তবে এর ব্যবহারে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ দেখা দেওয়ায় নতুন নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
চেহারা শনাক্তকরণের মাধ্যমে পরিচয় যাচাইয়ের প্রযুক্তি ব্যবহারে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সাইবারস্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অব চায়না (সিএসি)।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, চীন এমন একটি দেশ যেখানে ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা অপরাধী শনাক্তকরণ, চাকরিপ্রার্থীদের যাচাই এবং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ওপর নজরদারি করতে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে। তবে এর ব্যবহারে ক্রমবর্ধমান উদ্বেগ দেখা দেওয়ায় নতুন নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
সিএসি জানায়, কারো পরিচয় যাচাইয়ে ফেসিয়াল রিকগনিশন ব্যবহারে বাধ্য করা যাবে না। ব্যক্তির সম্মতি ছাড়া এ প্রযুক্তি প্রয়োগ করা যাবে না এবং যারা এটি ব্যবহার করতে সম্মত নন, তাদের জন্য বিকল্প পদ্ধতির ব্যবস্থা রাখতে হবে।
নতুন নির্দেশনার মূল দিকসমূহ
স্বেচ্ছাসেবী ব্যবহার: কেউ যদি ফেসিয়াল রিকগনিশন ব্যবহার করতে না চান, তবে তাকে কোনো বিকল্প পদ্ধতি প্রদান করতে হবে।
ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সংরক্ষণ: পরিচয় যাচাইয়ের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবহারে কঠোর নিয়ম মেনে চলতে হবে।
নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার: সরকার ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
ডেটা সুরক্ষা: সংরক্ষিত তথ্য যাতে তৃতীয় পক্ষের হাতে না যায়, তা নিশ্চিত করতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই নির্দেশনার ফলে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা সুরক্ষা নিশ্চিত হবে এবং ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তির অপব্যবহার রোধ করা সম্ভব হবে। খবর রয়টার্স।
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...