১৪ ঘন্টা আগে
১৪ ঘন্টা আগে
১৫ ঘন্টা আগে
১৫ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
গুগল, মেটা, অ্যাপলের মতো ‘বিগ টেক’ প্রতিষ্ঠানগুলো কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে এআই গবেষণায়। অন্যদিকে এআই-ভিত্তিক নিত্যনতুন টুল ও ফিচার আসছে নিয়মিতই।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির বিশ্বব্যাপী ব্যবহার যত বৃদ্ধি পাচ্ছে ততই একে ঘিরে তৈরি হচ্ছে সুরক্ষা ও প্রাইভেসি সম্পর্কিত নানা ঝুঁকি। তবে এআই প্রযুক্তির ব্যবহার যে সামনের দিনগুলোতে আরও বাড়তে চলেছে সে আভাস প্রতিনিয়তই পাওয়া যাচ্ছে।
একদিকে গুগল, মেটা, অ্যাপলের মতো ‘বিগ টেক’ প্রতিষ্ঠানগুলো কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে এআই গবেষণায়। অন্যদিকে এআই-ভিত্তিক নিত্যনতুন টুল ও ফিচার আসছে নিয়মিতই।
এআই প্রযুক্তির চাহিদা ও যোগানের এই মেলবন্ধনের প্রেক্ষাপটে এআই নিয়ে সৃষ্ট নানা জটিলতা চিন্তার খোরাক যোগাচ্ছে ইউরোপ-আমেরিকার উন্নত অর্থনীতির কর্তাব্যক্তিদের জন্য। জেনারেটিভ এআই এর মতো প্রযুক্তি এতোটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে ভবিষ্যতে অনেকেই কাজ হারাতে পারেন এই প্রযুক্তির কাছে। জেনারেটিভ এআই এমনকি নির্বাচনেও প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
উল্লেখ্য, জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে সাধারণ ব্যবহারকারীরা ন্যাচারাল ল্যাংগুয়েজে ইচ্ছেমতো প্রম্পট বা কমান্ড দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন টেক্সট, ছবি ও ভিডিও।
আমেরিকার কংগ্রেস ইতোমধ্যেই অনুধাবন করতে পেরেছে এআই প্রযুক্তি রেগুলেট বা নিয়ন্ত্রণ করা কতটা চ্যালেঞ্জিং একটি কাজ। আর তাই এআই প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবহার এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বাইডেন সরকার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক একটি বিশ্ব সম্মেলন আহ্বানের পরিকল্পনা করছে। সূত্র: দ্য রয়টার্স
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...