ছবি: সংগৃহীত
মূলপ্রবন্ধে এআই ব্যবহারে বাংলাদেশের সম্ভাবনা, চ্যালেঞ্জ ও এগিয়ে যাওয়ার পথরেখা তুলে ধরেন সাব্বির মাহবুব। জানিয়েছেন, সরকার এখন এনএলপি ও বহুস্তরীয় সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে ওসিআর , স্পিচ টু টেক্সট এবং আইসিআর অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইয়ের প্রস্তুতি নিয়ে এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে বাংলাদেশ। এজন্য ক্যাপাসিটি বিল্ডিংয়ে অংশগ্রহণমূলক মডেলে সরকারকেই এগিয়ে আসতে হবে।
বুধবার রাতে এআই ব্যবহার করে বাংলাদেশে টেকসই অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন নিয়ে অনুষ্ঠিত ওয়েবিনারে উত্থাপিত প্রশ্নোত্তর পর্বে এসব কথাই উঠে আসে আলোচকদের বক্তব্যে।
বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের (বিআইজিএফ) আয়োজনে সেমিনারে এঙ্গেজ এআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমাদ তেওয়ায়ি এবং এটুআই’র ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন বিশেষজ্ঞ একেএম সাব্বির মাহবুব মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
মূলপ্রবন্ধে এআই ব্যবহারে বাংলাদেশের সম্ভাবনা, চ্যালেঞ্জ ও এগিয়ে যাওয়ার পথরেখা তুলে ধরেন সাব্বির মাহবুব। জানিয়েছেন, সরকার এখন এনএলপি ও বহুস্তরীয় সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে ওসিআর , স্পিচ টু টেক্সট এবং আইসিআর অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করে। এর ওপর ভিত্তি করেই ৩৩৩, নথি, মাইগভ এবং এনপিএফ চলছে। এআই ব্যবহার করেই বন্যার আগাম পূর্বাভাস জানা সম্ভব হচ্ছে।
সেমিনারের শেষে ভার্চুয়াল অংশগ্রহণকারীদের প্রশ্নোত্তর পর্ব পরিচালনা করেন এঙ্গেজএআই ডট অর্গের পণ্যব্যবস্থাপক মিসেস রানা জব্বর, প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্ট।
সেমিনারের সমাপনী বক্তব্য দেন বিআইজিএফ চেয়ারপারসন আমিনুল হাকিম।
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...