ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার পথ দেখিয়ে শেষ হলো ‘অ্যাডভান্সিং ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০১৯’
প্রকাশঃ ০৩:২৪ মিঃ, এপ্রিল ১৫, ২০১৯
ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার পথ দেখিয়ে শেষ হলো ‘অ্যাডভান্সিং ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০১৯’
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় টেলিকম প্রযুক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো পাঁচদিনব্যাপী ‘অ্যাডভ্যান্সিং ডিজিটাল বাংলাদেশ-২০১৯’ অনুষ্ঠান।ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার পথ দেখিয়ে আজ (১১ এপ্রিল) শেষ হলো এই আয়োজন। রাজধানীর গুলশানে হুয়াওয়ের কাস্টমার সল্যুশন ইনোভেশন অ্যান্ড ইন্ট্রিগেশন এক্সপেরিয়েন্স সেন্টারে (সিএসআইসি) গত পাঁচদিনব্যাপী এই অনুষ্ঠান চলে।
‘ফাইভজি ইজ অন’ শিরোনামে অনুষ্ঠানে পরবর্তী প্রজন্মের নেটওয়ার্কিং ইক্যুইপমেন্ট, তথ্য নির্ভর বড় বড় কারখানা পরিচালনা ব্যবস্থা, ফাইভজির প্রভাবে জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এবং অন্যান্য হাইটেক সল্যুশনস প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে ফাইভজি চালুর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
বৈশ্বিক ডিজিটাল রূপান্তর, ফাইভজি চালুর সুযোগ, অপারেটরদের প্রস্তুতি এবং গ্রাহকদের মানিয়ে নেওয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে জানাতে গ্রাহক, অংশীদার এবং বিভিন্ন শিল্প খাতের প্রতিনিধিদের নিয়ে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে হুয়াওয়ে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০১৯ সালের মধ্যে কমপক্ষে ২০টি দেশ ফাইভজির বাণিজ্যিকীকরণ শুরু করবে।আর এই রূপান্তরের অন্যতম প্রধান একটি দিক হলো বিদ্যমান শিল্প খাতকে স্মার্ট ফ্যাক্টরিতে রূপান্তর করবে।অনুষ্ঠানে ফাইভজি মূল বিষয়গুলো চিত্রায়নের মাধ্যমে দেখানো হয়। যার মধ্যে রয়েছে: স্পেকট্রাম, সাইট, যাতায়ত ও নীতিমালা।এছাড়াও অন্যান্য বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে: রিমোট প্রডাকশন, ফাইভজি এয়ার ফাইবার, তারবিহীন সংযুক্ত কারখানা, জীবন্ত টেলিযোগাযোগ ক্লাউড, যাতায়ত ব্যবস্থার বিবর্তন, বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন, পর্যাপ্ত ডাটা স্টোরেজ, ফুল-স্টেক ক্লাউড এবং সমন্বিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
মিডিয়া যোগাযোগ:
তানভীর আহমেদ, সিনিয়র মিডিয়া ম্যানেজার
পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগ
হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেড
মোবাইল: ০১৭১১-০৮১০৬৪
ই-মেইল: tanvir.ahmed1@huawei.com
হুয়াওয়ে সম্পর্কে:
হুয়াওয়ে বিশ্বের অন্যতম তথ্যপ্রযুক্তি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। সমৃদ্ধ জীবন নিশ্চিতকরণ ও উদ্ভাবনী দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি উন্নত ও সংযুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলাই হুয়াওয়ের উদ্দেশ্য। গ্রাহক-কেন্দ্রিক নতুনত্ব এবং উন্মুক্ত অংশীদারিত্বের দ্বারা পরিচালিত হয়ে হুয়াওয়ে একটি পরিপূর্ণ আইসিটি সমাধান পোর্টফোলিও প্রতিষ্ঠা করেছে যা গ্রাহকদের টেলিকম ও এন্টারপ্রাইজ নেটওয়ার্ক, ডিভাইস এবং ক্লাউড কম্পিউটিং-এর সুবিধাসমূহ প্রদান করে। প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের ১৭০টির বেশি দেশ ও অঞ্চলে সেবা দিচ্ছে যা বিশ্বের এক তৃতীয়াংশ জনসংখ্যার সমান। এক লাখ ৮০ হাজার কর্মী নিয়ে ভবিষ্যতের তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সমাজ তৈরির লক্ষ্যে হুয়াওয়ে কাজ করে চলেছে। এই বিশাল সংখ্যক কর্মীরা বিশ্বব্যাপী টেলিকম অপারেটর, উদ্যোক্তা ও গ্রাহকদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সংবাদটি পঠিত হয়েছেঃ ১৪৫৬ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

উদ্ভাবন মেধাসত্বের মাধ্যমে সুরক্ষতি রাখতে হবে, মোস্তাফা জব্বার
ডাক,টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, উদ্ভাবনের নিরাপওা মেধাসত্বের প্রতি গুরুত্বারোপ করে বলেন, ইনোভেশন যতই করা হোক না কেন তাকে মেধাসত্বের মাধ্যমে সুরক্ষতি রাখতে হবে। আর মেধাসত্বের শুধু জাতীয় র্পযায়ইে না বরং আন্তর্জাতিক র্পযায়ওে সংরক্ষণ করতে হবে।আমাদের উদ্ভবনগুলো আন্তর্জাতিক পেটেন্টের মাধ্যমে নিরাপদ রাখা দরকার ।
প্যানেলে আলোচনায় দেশের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তনের