বিশ্বকাপে রেফারিদের জন্য বিশেষ স্মার্টওয়াচ
প্রকাশঃ ০৬:২৪ মিঃ, ডিসেম্বর ৬, ২০২২.jpg)
গুগল ওয়্যার ওএস অপারেটিং সিস্টেমে চলা এই স্মার্টওয়াচ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইনে তৈরি করা হয়েছে। সামনে আছে বড়সড় ধাতব বেজেল। গোল ডিসপ্লে ব্যবহার করেছে হাবলট।
বেশ জমে উঠেছে বিশ্বকাপ। পছন্দের দলের সমর্থকদের উল্লাসে এখন ব্যস্ত এখন বিশ্ব।
এবারের বিশ্বকাপে ছিলো প্রযুক্তির নানা ছোঁওয়া। আর এবার এ বছর ফুটবল বিশ্বকাপে রেফারিরা পেয়েছেন উন্নত প্রযুক্তির স্মার্টওয়াচ।
একটা সময় ছিলো, যখন ফুটবল ম্যাচে দায়িত্বরত রেফারিরা ঘড়ি পরে সময় দেখাতেন। প্রযুক্তির কারনে সেই ঘড়িও এখন বদলে গেছে। এ বছর ফুটবল বিশ্বকাপে রেফারিরা পেয়েছেন উন্নত প্রযুক্তির স্মার্টওয়াচ। তাদের জন্য বিশেষ মডেলটি তৈরি করেছে সুইজ়ারল্যান্ডের প্রতিষ্ঠান হাবলট। [ সূত্র : স্পোর্টস বাইবেল ]
বিশ্বকাপে ১২৯ জন ম্যাচ পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন। এদের মধ্যে ৩৬ জন মূল রেফারি, ৬৯ জন সহকারী এবং ২৪ জন ভার রেফারি। প্রত্যেকেই পেয়েছেন বিশেষ এই স্মার্টওয়াচ।
বাজারে যেসব দামি স্মার্টওয়াচ পাওয়া যায়, তার থেকেও বেশি প্রযুক্তি সম্পন্ন এই স্মার্টওয়াচ। গুগল ওয়্যার ওএস অপারেটিং সিস্টেমে চলা এই স্মার্টওয়াচ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিজাইনে তৈরি করা হয়েছে। সামনে আছে বড়সড় ধাতব বেজেল। গোল ডিসপ্লে ব্যবহার করেছে হাবলট।
এসব স্মার্টওয়াচে বিশেষ ফিচার হিসেবে আছে ম্যাচ চলাকালীন বলের অবস্থান জানা, গোল হয়েছে কি না তা নিশ্চিত হওয়া। ম্যাচের তথ্য সরাসরি রেফারির হাতে পৌঁছে দেওয়াই এসব ফিচারের উদ্দেশ্য, যাতে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হয়।
স্মার্টওয়াচটিতে বিভিন্ন ধরনের চিপ ব্যবহার করা হয়েছে। বল গোল লাইন অতিক্রম করল কি না, অফসাইড হলো কি না, ভারের রেফারিরা কোনো নির্দেশ দিলো কি না- এসব ক্ষেত্রে সঙ্গে সঙ্গে ঘড়িটি কেঁপে উঠে।
এবারের বিশ্বকাপে এ রকম একহাজার স্মার্টওয়াচে তৈরি করা হয়েছে। স্মার্টওয়াচটির মূল্য ৫,৪৮০ মার্কিন ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা।
উল্লেখ্য, সাধারণ মানুষের জন্য এখনও এই স্মার্টওয়াচ বাজারে উন্মোচন করা হয়নি।
সংবাদটি পঠিত হয়েছেঃ ৫৫ বার
সম্পর্কিত পোস্ট
মুখোমুখি

ডিজিটাল নিরাপত্তায় দক্ষতা আবশ্যক: মোস্তাফা জব্বার
আইন শৃ্ঙ্খলা বাহিনীর ডিজিটাল নিরাপত্তা সেবাদাতা সদস্যের সংখ্যা অপ্রতুল। নিরাপদ ইন্টারনেট থেকে শুরু করে ডিজিটাল নিরাপত্তায় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর আরও দক্ষতা প্রয়োজন।
ডিজিটাল বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত স্মার্ট ডিভাইস আর ইন্টারনেট ভোক্তার সংখ্যা বাড়ছে। সাথে বাড়ছে ডিজিটাল অপরাধের সংখ্যাও।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস) আয়োজিত ‘সে