৩ ঘন্টা আগে
৬ ঘন্টা আগে
১৯ ঘন্টা আগে
ছবি: মানুষের মস্তিষ্কের ওপর চ্যাটজিপিটির প্রভাবে। সংগৃহীত
ইইজির মাধ্যমে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মস্তিষ্কের কর্মতৎপরতা পর্যালোচনা করেন গবেষকেরা। সে সময় তাদের স্যাটের রচনা লিখতে দেওয়া হয়। অংশগ্রহণকারীদের একটি দল রচনা লেখায় চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে। আরেকটি দল ব্যবহার করে গুগল সার্চ। তৃতীয় দলটি কেবল তাদের মস্তিষ্কের ওপর ভরসা করেন।
লেখালাখির কাজে চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করলে সূক্ষ্ম চিন্তার ক্ষমতা এবং মস্তিষ্কের ব্যবহার হ্রাস পায়। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) মিডিয়া ল্যাবের নতুন এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
টাইম সাময়িকীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইইজির মাধ্যমে জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মস্তিষ্কের কর্মতৎপরতা পর্যালোচনা করেন গবেষকেরা। সে সময় তাদের স্যাটের রচনা লিখতে দেওয়া হয়। অংশগ্রহণকারীদের একটি দল রচনা লেখায় চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে। আরেকটি দল ব্যবহার করে গুগল সার্চ। তৃতীয় দলটি কেবল তাদের মস্তিষ্কের ওপর ভরসা করেন।
চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করা দলটির স্নায়বিক কর্মতৎপরতা সবচেয়ে কম দেখতে পান গবেষকেরা। তাদের তৈরি রচনাকে ‘নিষ্প্রাণ’ হিসেবে বর্ণনা করেন। অন্যদিকে যারা কেবল মস্তিষ্কের ওপর ভরসা করেছেন কিংবা গুগল সার্চ ব্যবহার করেছেন, তাদের মস্তিষ্ক বেশি কর্মচঞ্চল ছিল, যা সৃজনশীলতা ও স্মৃতির সঙ্গে যুক্ত।
গবেষণাপত্র প্রকাশের আগে সাধারণত অন্যান্য গবেষকেরা সেটি পর্যালোচনা (পিয়ার-রিভিউ) করেন। তবে পিয়ার রিভিউ ছাড়াই এই গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন এর মূল লেখক। কারণ হিসেবে তারা তাৎক্ষণিক নজরে আনার প্রয়োজনীয়তার উল্লেখ করেন। বিশেষ করে তরুণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপর অতি নির্ভরশীলতার দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতির দিকটি তারা সামনে আনতে চান।
ক্যানন বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম। ক্যামেরা, ইমেজিং ও প্রিন্টিং পণ্যের জন্য প্রতিষ্ঠানটির সুনাম বিশ্বজুড়ে। জাপানে...