১৬ ঘন্টা আগে
১৬ ঘন্টা আগে
১৬ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়া, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, আরব আমিরাতসহ বিশ্বের ২১টিরও বেশি দেশের ১৪৫টিরও বেশি দলের অংশ গ্রহণে তিন দিনব্যাপী প্রতিযোগিতায় আইটি ও রোবটিকস সেগমেন্টে এই সম্মাননা অর্জন করে দল দু’টি।
বিশ্বিবিদ্যালয় পর্যায়ের বৈশ্বিক উদ্ভাবন প্রতিযোগিতায় স্বর্ণ পদক জিতেছে বাংলাদেশের টিম অ্যাটলাস ও কোড ব্লাক।
স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়া, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো, আরব আমিরাতসহ বিশ্বের ২১টিরও বেশি দেশের ১৪৫টিরও বেশি দলের অংশ গ্রহণে তিন দিনব্যাপী প্রতিযোগিতায় আইটি ও রোবটিকস সেগমেন্টে এই সম্মাননা অর্জন করে দল দু’টি।
ইন্দোনেশিয়ান ইয়ং সায়েন্টিস্টস অ্যাসোসিয়েশনের (IYSA) আয়োজনে গত ২১ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর মালোয়েশিয়ার মাসা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয় ওয়ার্ল্ড ইনভেনশন কম্পিটিশন অ্যান্ড এক্সিবিশন ২০২৪। মঙ্গলবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সময় রাতে এই ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
প্রতিযোগিতায় কৃষি কাজের জন্য তৈরি বিশেষ বট ও ড্রোন সল্যুশন দিয়ে স্বর্ণপদক এবং আইওয়াইএসএ বিশেষ পুরস্কারে ভূষিত হয় টিম অ্যাটলাস। এছাড়াও মালোয়েশিয়ান ইনোভেশন, ইনভেনশন অ্যান্ড ক্রিয়েটিভিটি (এমআইআইসিএ)-তে স্বর্ণ পদক করে বাংলাদেশের প্রথম মহিলা রোবোটিক্স দল কোডব্ল্যাক।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সানি জুবায়েরের নেতৃত্বে টিম অ্যাটলাস দলের সদস্যরা হলেন- একই বিশ্ববিদ্যালয়ের মো. এজাহার হোসেন ইফতি ও জিয়া মোহাম্মদ সায়েফ উল্লাহ; হেরিটেজ স্কুল থেকে মোস্তাকিম রহমান মাহির; ইম্পেরিয়াল কলেজের আবদুল্লাহ আল জুনায়েদ ঢাকা; সানিডেল স্কুলের শিক্ষার্থী মুহাম্মদ মাহদি মারজান; ঢাকা কলেজ থেকে ফায়েক আবদী; নর্দান ইউনিভার্সিটি অফ বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি খুলনা থেকে এস এম মুস্তাফি; সেন্ট জোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে সানান শিকদার; এবং দাউদ পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মো. সাদ ইসলাম।
অপরদিকে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সিইসি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের জান্নাতুল ফেরদৌস ফ্যাবিনের নেতৃত্বে টিম ব্ল্যাক দলের সদস্যরা হলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেক প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান সিনহা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি কলেজের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী নুসরাত জাহান নওরিন ও সানিয়া ইসলাম সারা এবং ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের তাহিয়া রহমান।
দলনেতা সানি জুবায়ের জানিয়েছেন, দেশের কৃষি প্রযুক্তিতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের জন্য মূলত, এই বটগুলো উদ্ভাবন করেছি। একসঙ্গে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও সগৌরবে নেতৃত্ব দিতেও চেষ্টা করছি। এই স্বীকৃতি সেই পথকেই উন্মোচিত করলো বলে মনে করি। আর এটা সম্ভব হয়েছে আমাদের টিম ওয়ার্কের মাধ্যমে। এজন্য গত তিন মাস আমরা অনেক নির্ঘুম রাত কাটিয়েছি এটা নিয়ে গবেষণা ও উদ্ভাবনের কাজে।
দুল দুটি এর আগেও বিশ্ব বিজ্ঞান পরিবেশ ও প্রকৌশল প্রতিযোগিতা-ডব্লিএসইইসি-তে এবং ৯ম- অস্ট্রেলিয়ান রোভার চ্যালেঞ্জ, আইএসআইএফ ২০২২-এ স্বর্ণপদক জয় করেছে।
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...