ছবি: সংগৃহীত
অটোমোবিল খাতে বৈশ্বিকভাবে শীর্ষস্থান অর্জনে জোরালো ভূমিকা রাখতে এবং টেকসই পরিবহনের প্রতি অব্যাহত প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে এই ৩০ বছর পূর্তি ও ১ কোটি এনইভি গাড়ি উৎপাদনের মাইলফলক অর্জন করে প্রতিষ্ঠানটি।
বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান বিওয়াইডি (বিল্ড ইওর ড্রিম) ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন করেছে। পাশাপাশি, চীনের শেনঝেন-শানওয়েই স্পেশাল কো-অপারেশন জোনের শিয়াওমো প্রোডাকশন বেইজে নিজেদের কোটিতম নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) উৎপাদনের মাইলফলকও উদযাপন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
এই উদযাপনকে স্মরণীয় করতে বাংলাদেশে ‘বিওয়াইডি পাওয়ারপ্লে’ শীর্ষক তিন দিনব্যাপী এক কার্নিভালের আয়োজন করা হয়। তেজগাঁওয়ের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সরণিতে অবস্থিত বিওয়াইডি বাংলাদেশ ফ্ল্যাগশিপ শোরুমে গত ২১ থেকে ২৩ নভেম্বর এই কার্নিভাল আয়োজিত হয়। আয়োজনটি সবার জন্য উন্মুক্ত ছিলো। তিন দিনব্যাপী এই কার্নিভালে বিওয়াইডি গাড়ি টেস্ট ড্রাইভ করার সুযোগ পান।
অটোমোবিল খাতে বৈশ্বিকভাবে শীর্ষস্থান অর্জনে জোরালো ভূমিকা রাখতে এবং টেকসই পরিবহনের প্রতি অব্যাহত প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে এই ৩০ বছর পূর্তি ও ১ কোটি এনইভি গাড়ি উৎপাদনের মাইলফলক অর্জন করে প্রতিষ্ঠানটি। বিওয়াইডি-ই বিশ্বের প্রথম গাড়ি নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান, যারা ১ কোটি গাড়ি উৎপাদনের এই যুগান্তকারী মাইলফলক অর্জন করল। এই অর্জন উদযাপনে বিওয়াইডি বাংলাদেশ এ কার্নিভালের আয়োজন করে।
এ বিষয়ে বিওয়াইডি বাংলাদেশের হেড অব ক্যাটাগরি ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড মার্কেটিংয়ের ডিজিএম ইমতিয়াজ নওশের বলেন, “মাত্র ৩০ বছরের মধ্যেই আমরা একটি প্রতিষ্ঠানের স্মরণীয় রূপান্তরের সাক্ষী হলাম। মাত্র ২০ জন কর্মীর ছোট্ট একটি স্টার্টআপ থেকে শুরু করে বৈশ্বিকভাবে ১০ লাখ মানুষের বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে এটি। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি এবং আগামীর যোগাযোগকে স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখাই আমাদের এই যাত্রার উদ্দেশ্য। আমরা মানুষের জীবনমান উন্নয়ন এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে নিরলস কাজ করে যাবো।”
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...