৪ ঘন্টা আগে
৭ ঘন্টা আগে
২০ ঘন্টা আগে
ছবি: সেমিনারে সম্মাননা স্মারক গ্রহণ করছেন সৈয়দ আলমাস কবীর
পুরো সম্মেলনে মোট নয়টি সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন ছিল। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত সেশনটি অনুষ্ঠিত হয় আজ। ‘বৈশ্বিক অংশীদারত্ব এবং আউটসোর্সিংয়ের ভবিষ্যৎ: চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ’ শীর্ষক সেশনটির প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থনীতিবিদ ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী
দেশের সবচেয়ে বড় আউটসোর্সিং সম্মেলন ‘বিপিও সামিট বাংলাদেশ ২০২৫’-এর দ্বিতীয় ও শেষ দিন ছিল আজ রোববার। রাজধানীর সেনাপ্রাঙ্গণে গতকাল শনিবার সম্মেলনটি শুরু হয়। সামিটটির এবারের প্রতিপাদ্য ছিল ‘বিপিও ২.০: রেভল্যুশন টু ইনোভেশন’।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কন্ট্যাক্ট সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিংয়ের (বাক্কো) আয়োজনে, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি অধিদপ্তর এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিজনেস প্রোমোশন কাউন্সিলের যৌথ সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত হয় সম্মেলনটি।
পুরো সম্মেলনে মোট নয়টি সেমিনার ও কর্মশালার আয়োজন ছিল। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত সেশনটি অনুষ্ঠিত হয় আজ। ‘বৈশ্বিক অংশীদারত্ব এবং আউটসোর্সিংয়ের ভবিষ্যৎ: চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ’ শীর্ষক সেশনটির প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থনীতিবিদ ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আমীর খসরু তার বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশের বিপিও শিল্প কেবল সম্ভাবনার কথা বলে না, এটি আজ বাস্তব রপ্তানি সক্ষমতা অর্জন করেছে।আমাদের এখনই প্রয়োজন সুনির্দিষ্ট কৌশল, আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে গভীর সহযোগিতা এবং নীতিনির্ভর দক্ষ জনশক্তি তৈরি। এসবের সমন্বয়ে আমরা আগামী দশকে বিপিও খাতকে দেশের রপ্তানির মূল চালিকাশক্তিতে পরিণত করতে পারি।’
সেমিনারে আয়আল কর্প লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ আলমাস কবীরের সঞ্চালনায় প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন, বাংলাদেশে অবস্থিত শ্রীলঙ্কান হাই কমিশনের মিনিস্টার কাউন্সিলর (বাণিজ্য) শ্রীমালি জয়রত্না, ঢাকার ফরাসি দূতাবাসের ইকোনমিক কাউন্সিলর জুলিয়েন ডয়ের, বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানে ওরাকলের কান্ট্রি ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবাবা দৌলা এবং এক্সপিডিয়া ইনকরপোরেটেডের গ্লোবাল মার্কেটস অপারেশনসের ভাইস প্রেসিডেন্ট রেহান এ আসাদ। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির। আলোচকেরা বৈশ্বিক আউটসোর্সিং প্রবণতা, বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরির কৌশল, আন্তর্জাতিক পেমেন্ট সিস্টেম সহজীকরণ এবং রপ্তানিমুখী প্রযুক্তি সেবা খাতে বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে মতামত তুলে ধরেন।
সম্মেলন আয়োজন নিয়ে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিপিও সামিট বাংলাদেশ ২০২৫’ শুধু একটি সম্মেলন নয়, বরং এটি ছিল বাংলাদেশের আউটসোর্সিং খাতকে একটি শক্তিশালী, নীতিনির্ভর ও প্রযুক্তিভিত্তিক রপ্তানি শিল্পে পরিণত করার সুপরিকল্পিত পদক্ষেপ। আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্ব, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং দক্ষ মানবসম্পদের সমন্বয়ে সামিটটি দেশের বিপিও শিল্পকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছানোর পথরেখা হিসেবে কাজ করবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
ক্যানন বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম। ক্যামেরা, ইমেজিং ও প্রিন্টিং পণ্যের জন্য প্রতিষ্ঠানটির সুনাম বিশ্বজুড়ে। জাপানে...