ছবি: সংগৃহীত
মে মাসের মধ্যে বাণিজ্যিক ভাবে স্টারলিংক সেবা চালুর লক্ষ্য অনুযায়ী, স্টাররিংক এ কাজটা নিজেরাই করবে। এজন্য তারা ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে কিছু পরিবেশক এবং ল্যান্ডিংস্টেশন পার্টনার তারা খুঁজেছেন। তাদের সঙ্গে কাজ করছেন। আমাদের দিক থেকে আমরা বিডা-বিটিআরসি ও টেলিকম মন্ত্রণালয় মিলে এনজিএসও গাইডলাইন তৈরি করে সবার ব্যবসার জন্য পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছি।
২৯ মার্চ বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিডা’র অনুমোদন পেয়েছে ইলন মাস্কের কৃত্রিম উপগ্রহ-ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংক। এবার এনজিএসও লাইসেন্স পেতে সোমবার বিটিআরসিতে আবেদন করেছে কোম্পানিটি। বিটিআরসি’র লাইসেন্স পাওয়ার পরই কোম্পানিটি বাংলাদেশে সেবা চালু করতে পারবে।
সোমবার রাতে বিনিয়োগ সম্মেলনের প্রথম দিন শেষের সংবাদ সম্মেলনে এমনটাই জানিয়েছেন সদ্য প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদাপ্রাপ্ত বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন।
এসময় তার সঙ্গে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, মে মাসের মধ্যে বাণিজ্যিক ভাবে স্টারলিংক সেবা চালুর লক্ষ্য অনুযায়ী, স্টাররিংক এ কাজটা নিজেরাই করবে। এজন্য তারা ইতিমধ্যেই বাংলাদেশে কিছু পরিবেশক এবং ল্যান্ডিংস্টেশন পার্টনার তারা খুঁজেছেন। তাদের সঙ্গে কাজ করছেন। আমাদের দিক থেকে আমরা বিডা-বিটিআরসি ও টেলিকম মন্ত্রণালয় মিলে এনজিএসও গাইডলাইন তৈরি করে সবার ব্যবসার জন্য পথ উন্মুক্ত করে দিয়েছি।
তিনি জানান, গাইড লাইনের ওপর আসা ৭৫ রকমের ফিডব্যাক নিয়ে প্রস্তুতকৃত গাইডলাইনটি এরইমধ্যে প্রধান উপদেষ্টা অনুমোদন দিয়েছেন। ফলে এখন স্টারলিংক ছাড়াও অন্যান্য কৃত্রিম উপগ্রহ-ভিত্তিক ইন্টারনেট সেবাদাতারা লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন সাপেক্ষে তারা সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগ অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করবেন।
আইসিটি সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসময় উপস্থিত ছিলেন।
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...