১৩ ঘন্টা আগে
১৪ ঘন্টা আগে
১৪ ঘন্টা আগে
১৪ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
উবার ও পাঠাও বিআরটিএর অসাধু কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে রাইড শেয়ারিং বিধিমালা ২০১৭ লঙ্ঘন করেছে, যার ফলে তারা ৩০ থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকা হাতিয়েছে। উবার একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, যা ভারতের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে।
৩০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে রাইড শেয়ারিং অ্যাপ উবার ও পাঠাওকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ এই নোটিশটি পাঠান।
নোটিশে বলা হয়, উবার ও পাঠাও বিআরটিএর অসাধু কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে রাইড শেয়ারিং বিধিমালা ২০১৭ লঙ্ঘন করেছে, যার ফলে তারা ৩০ থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকা হাতিয়েছে। উবার একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, যা ভারতের অধীনে পরিচালিত হচ্ছে।
নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, উবার ও পাঠাওয়ের মাধ্যমে অন্তত দেড় লাখ পরিবহন যানবাহন যুক্ত রয়েছে, যা যাত্রী পরিবহন, পণ্য পরিবহন ও খাবার ডেলিভারিতে ব্যবহৃত হয়। বিধিমালায় কোনো নির্দেশনা না থাকা সত্ত্বেও, কোম্পানিগুলো পরিবহন ব্যবসায়ীদের থেকে ২৫-৩০ শতাংশ কমিশনসহ বিভিন্ন ফি নিচ্ছে, যা বেআইনি।
আইন অনুযায়ী, রাইড শেয়ারিং কোম্পানিগুলোকে ১ লাখ টাকা দিয়ে বিআরটিএ থেকে এনলিস্টমেন্ট সার্টিফিকেট নিতে হবে এবং অন্য কারো কাছ থেকে টাকা নেয়ার সুযোগ নেই। কিন্তু উবার ও পাঠাও হাজার হাজার কোটি টাকা গ্রাহকদের কাছ থেকে নিয়েছে। গুগল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মতো স্থানীয় রাইড শেয়ারিং কোম্পানিগুলো কোন কমিশন নেয় না।
নোটিশে আরও বলা হয়েছে, উবার ও পাঠাও গত আট বছরে সরকারের কাছে কত টাকার ট্যাক্স জমা দিয়েছে এবং বিদেশে পাঠানো অর্থের বিস্তারিত হিসাব জানতে চাওয়া হয়েছে। নোটিশে আরো বলা হয়েছে, এক গাড়িচালক যদি ৩ হাজার টাকা আয় করে, তাহলে তারা ১ হাজার টাকা বিভিন্ন খাতে কেটে নিচ্ছে। এসব কোম্পানির বেআইনি কর্মকাণ্ড সম্পর্কে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়েছে। অন্যথায়, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উজ্জ্বল এ গমেজ
অধ্যাপক ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন। গবেষক ও ডিজিটাল হেলথ সিস্টেমের একজন বিশেষজ্ঞ। উদ্ভাবন...