১৮ ঘন্টা আগে
১৯ ঘন্টা আগে
২২ ঘন্টা আগে
২৩ ঘন্টা আগে
ছবি: সংগৃহীত
বিগত এক বছরে ২৫টি ইসি মিটিং, ৫০টির বেশি বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও প্রশিক্ষণ আয়োজন তাতে ১ হাজারের বেশি অংশগ্রহণকারীকে সেবাদেয়াসহ নানাবিধ কাজ করা হয়। বর্তমানে ই-ক্যাবের সদস্য সংখ্যা ২ হাজারের বেশি।
কেক কেটে ২০২২-২৩ কার্যনির্বাহী কমিটির এক বছর পূর্তি উদযাপন করলো ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের বাণিজ্যিক সংগঠন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)। সোমবার রাতে রাজধানীর বনানীর অফিস ই-ক্যাবের সাধারণ সদস্য, বিভিন্ন উপকমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণ ও কার্যনির্বাহী সদস্যদের মিলনমেলায় পরিণত হয় ই-ক্যাব কার্যালয়। অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বিনিময় ছাড়াও বিগত এক বছরের নানাবিধ অর্জনকে তুলে ধরা হয়।
ই-ক্যাব সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সভাপতি শমী কায়সার। অনুষ্ঠানে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সহ-সভাপতি মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন, যুগ্ম সম্পাদক নাছিমা আক্তার নিশা, অর্থসম্পাদক আসিফ আহনাফ এবং পরিচালক সাঈদুর রহমান সাঈদ, সৈয়দা আম্বারিন রেজা, শাহরিয়ার হাসান ও মো. ইলমুল হক সজীব এবং খন্দকার তাসফিন আলম, অর্ণব মোস্তফা বক্তব্য দেন। তারা সকল সদস্যদের তাদেরকে সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং কার্যক্রমগুলো তুলে ধরেন। বক্তারা জানান বিগত ১ বছর ক্রস বর্ডার ই-কমার্স পলিসিসহ বেশকিছু পলিসি উন্নয়নে সরকারের সাথে কাজ করছে ই-ক্যাব।
অনুষ্ঠানে বক্তাদের আলোচনার মাধ্যমে উঠে আসে বিগত ১ বছরের বিভিন্ন অর্জনের কথা। এগুলি হলো প্রতিশ্রুতি মোতাবেক নতুন ও স্বতন্ত্র কার্যালয় চালু করা, ই-ক্যাব সদস্যদের জন্য বৈদেশিক ক্রয়ের ক্ষেত্রে ১০ হাজার ডলারের লেনদেন সীমা সম্বলিত কার্ড অবমুক্ত করা। নারী উদ্যোক্তাদের ফ্রি ও বিশেষ প্রশিক্ষণ বাস্তবায়ন করা, শরিয়তপুর ও ফেনীতে মডেল ই-কমার্স ভিলেজ হিসেবে ডিজিটাল পল্লী বাস্তবায়ন, ২০২২ সালে তৃতীয়বারের মতো ডিজিটাল বাংলাদেশ পুরস্কার অর্জন, ই-ক্যাবের সদস্যদের জন্য ফ্রি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস চালু ও ২০% ছাড়ে অ্যাম্বুলেন্স সেবা, ই-ক্যাবের সদস্যদের জন্য বিষয়ভিত্তিক ফ্রি ওয়ার্কশপ চালু, ই-ক্যাবের যেসকল নারী উদ্যোক্তা ‘স্মার্ট নারী উদ্যোক্তা’ গ্রান্টের জন্য আবেদন করেছে তাদের সকলকে সরকারী তহবিল থেকে ফান্ড পাওয়ার ব্যবস্থা করা।
এছাড়াও আলোচনায় বক্তরা আরও অর্জনের কথা বলেন। সেগুলি হলো, স্টার্টআপদের জন্য গ্রুমিং সেশন চালু করা, ই-বিজনেস সাপোর্ট সেন্টার চালু করা, ডিবি আইডি সহজীকরণ করা, সেন্টাল কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট প্লাটফর্ম চালু করায় সরকারকে সহযোগিতা করা, প্রস্তাবিত ডিজিটাল কমার্স আইনের আপত্তিকার ধারাসমূহ অপসারণ করতে কাজ করা। ই-কমার্স মার্কেটপ্লেসের সংজ্ঞার ক্ষেত্রে সরকারী স্বীকৃতি আদায় করা।
বিগত এক বছরে ২৫টি ইসি মিটিং, ৫০টির বেশি বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও প্রশিক্ষণ আয়োজন তাতে ১ হাজারের বেশি অংশগ্রহণকারীকে সেবাদেয়াসহ নানাবিধ কাজ করা হয়। বর্তমানে ই-ক্যাবের সদস্য সংখ্যা ২ হাজারের বেশি।
এছাড়াও ৩৩টি স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রতিনিধিরাও তাদের এক বছরের অর্জন তুলে ধরেন। পাশাপাশি ই-ক্যাব উইমেন ফোরামের সভাপতি নাজনীন নাহার ও ই-ক্যাব সদস্য বিগ ২০২৩ এ কোটি টাকার চ্যাম্পিয়ন ফেব্রিক লাগবে সহ-প্রতিষ্ঠাতা নাজমুল ইসলাম, গ্র্যান্ট বিজয়ী বাজার ৩৬০ এর উদ্যোক্তা অ্যালেক্স এবং ই-পল্লী সহ-প্রতিষ্ঠাতা জুনায়েদ আহমেদ বক্তব্য দেন।
বিগত বছর ২০২২ সালে ১৮ জুন ই-ক্যাবের প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বিতা পূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটি দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
মোহাম্মদ আমিনুল হাকিম বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের (বিআইজিএফ) চেয়ারপার্সন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আইএসপিএবি'র সাবেক...