২০ ঘন্টা আগে
২১ ঘন্টা আগে
১ দিন আগে
১ দিন আগে
ছবি: সংগৃহীত
ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সারের সভাপতিত্বে অনলাইনে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বলা হয়, আসন্ন ইফতার আয়োজন বাতিল করে সেই অর্থ বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনে কাজে লাগানো হবে।
পোশাকের পাইকেরি ও খুচরা ব্যবসাকেন্দ্র বঙ্গবাজারে আগুনে পুড়েছে পাঁচ হাজারের মতো দোকান। পবিত্র ঈদুল ফিতর সামনে রেখে কেনাবেচার যখন সবচেয়ে ভালো সময়, ঠিক তখনই বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁদের এই ক্ষতি লাঘব করতে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রযুক্তিনির্ভর ব্যবসায়ীদের জাতীয় সংগঠন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)।
ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সারের সভাপতিত্বে অনলাইনে অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে বলা হয়, আসন্ন ইফতার আয়োজন বাতিল করে সেই অর্থ বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসনে কাজে লাগানো হবে।
মঙ্গলবার (৪ এপ্রিল) বিকেলে ই-ক্যাব কার্য নির্বাহী কমিটির জরুরি বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। একইসঙ্গে আগামী ৭ এপ্রিল মহাখালীর এসকে টাওয়ারে ব্যবাসয় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশাপাশি জাতীয় দুর্যোগ থেকে দেশকে হেফাজতে দোয়া করার কথা জানানো হয়।
বৈঠক শেষে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মাদ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলেছেন, বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডে বহু ব্যবসায়ী এবং এমপ্লয়িরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। মঙ্গলবার বিকেলেই আমরা স্পন্সরদের সাথে আলাপ করে ইফতার প্রোগ্রাম ক্যানসেল করেছি। ইফতার অনুষ্ঠান না করে সেই টাকা দিয়ে বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। মানবসেবা উদ্যোগের মাধ্যমে এই কাজ বাস্তবায়ন করা হবে অন্যান্য সদস্যরাও ই ক্যাবের এই কার্যক্রমে সহযোগিতা করবেন বলে আশা রাখি।
ঈদের আগে এই দুর্ঘটনা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যসযায়ীদের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বলেও উল্লেখ করে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গভীর দুঃখ ও সমবেদনা প্রকাশ করেছে ই-ক্যাব। একইসঙ্গে দেশের প্রতিটি বিপনী বিতান, মার্কেটে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা রাখা, নিয়মিতভাবে সেগুলোর পরিদর্শন এবং সর্বোপরি সকল জনসাধারণের মাঝে অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
মোহাম্মদ আমিনুল হাকিম বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের (বিআইজিএফ) চেয়ারপার্সন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি আইএসপিএবি'র সাবেক...